ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ লক্ষ্যে আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে অনুকূল পরিবেশ, সবার জন্য সমান ক্ষেত্র ও জনআস্থা তৈরিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট প্রস্তুতির পথে ইসির ‘রুটিন’ কাজের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ কতটুকু উপযুক্ত হচ্ছে সেদিকেই এখন সবার নজর।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী নির্বাচনে সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা। আর ভোট আয়োজনে সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করাই হবে ইসির প্রধান কাজ। নিজেদের নিরপেক্ষ ভূমিকার পাশাপাশি ভোটের দায়িত্বেও রাখতে হবে পক্ষপাতহীন কর্মকর্তাদের। জুলাই সনদের পাশাপাশি সব ধরনের নির্বাচনি আইন সংস্কার শেষে দল ও অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ আয়োজনের মাধ্যমে পুরোদমে দৃশ্যমান করতে হবে ভোটের কাজ। তাতে জনগণের মধ্যে নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশ ও ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা তৈরি হবে। ইসি সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যাতে না ঘটে সেজন্য বাহিনীগুলোকে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটের সুবিধার্থে করণীয় খতিয়ে দেখা, ভোট কেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা ও মনিটরিংয়ের বিষয়ে নির্দেশনা দেন ৯ জুলাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে বৈঠকে। এদিকে বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ধীরে ধীরে অনুকূল নির্বাচনি পরিবেশ তৈরি হবে বলে প্রত্যাশা করছে ইসি। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এগিয়ে চলছে জানিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, আইনশৃ